Posts

Recent Posts

কিভাবে ফেসবুক টাইমলাইন পুস্ট ও ফটোতে লাইক বাড়াবেন

Image
এখন সবারই একটা করে ফেসবুক একাউন্ট আছে আর সবারই ইচ্ছা থাকে যে, আমার ফেসবুক টাইমলাইন পুস্টে / ছবিতে অন্য জনের মত হাজারটা করে লাইক থাকবে। অনেকেই অনেক চেষ্টা করেও লাইক বাড়াতে পাড়েন না। তাই অনেকেই প্রশ্ন করেন, ভাই ফেসবুকে লাইক বাড়াব কিভাবে? খুব সহজে লাইক পাব কিভাবে? তাই তাদের জন্য আজ লিখছি কিভাবে ফেসবুক পুস্টে লাইক বাড়াবার সহজ পদ্ধতি (যাদের ফ্রেন্ড বাড়িয়েও সেই হারে লাইক বাড়েনি তাদের জন্য) প্রথমে ফেসবুকে এমন কারু প্রোফাইলে যান যাদের পুস্ট বা ফটোতে ২০০+ লাইক আছে। এখন তার পুস্ট থেকে যারা লাইক করেছে তাদের ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট দিন। বিঃদ্রঃ আপনি যদি মহিলা হন তাহলে মহিলাদের প্রোফাইল থেকে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট দিবেন আর পুরুষ হলে অন্য পুরুষদের প্রোফাইল থেকে রিকুয়েস্ট দিবেন। কমেন্ট পেতে যারা কমেন্ট করে তাদের দেখে রিকুয়েস্ট দিন। যারা ফ্রেন্ড বাড়াতে চান না বা অপরিচিত লোক ফেসবুকে ফ্রেন্ড হিসাবে যোগ করতে না। তারা টাইমলাইনে লাইক নিচের টিপস অনুসরণ করেনঃ ১। ফেসবুকে ফটো লাইক বেশি পাওয়া যায়। এজন্য নিয়ম করে ১ টি করে পিক আলোড করবেন। ফটোতে পুস্ট থেকে ৬৫% বেশি লাইক পাওয়া যায়। ২। পুস্ট ছোট করে লিখবেন। গঠনমূ

WordPress.com ও WordPress.org মধ্যে পার্থক্য কি কি

Image
বর্তমানে ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগিং হিসাবে সবচেয়ে বড় জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম। এটা এখন শুধু ব্লগ তৈরিতে ব্যবহার হওয় না। এটা দিয়ে আরও অনেক ধরণের ওয়েবসাইট তৈরি করা হচ্ছে। যেমন- ভিডিও সাইট, পিকচার গ্যালারী সাইট, ই-কর্মাস, স্টোর সাইট, বুক স্টোর ইত্যাদি। তাই ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে যেকোনো ধরণের ওয়েব তৈরি পূর্বে ওয়ার্ডপ্রেস সম্পর্কে জানা ভাল। আজ এই পুষ্টে WordPress.com ও WordPress.org মধ্যে পার্থক্য কি কি তা সম্পর্কে লিখব। এতে আপনার ব্লগ তৈরিতে সঠিক প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করতে পারবেন। WordPress.org WordPress.org হল “প্রকৃত ওয়ার্ডপ্রেস”, এটি হল সবচেয়ে জনপ্রিয় কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (CMS)। এটা ১০০% ফ্রি ও ওপেন সোর্স। এটা দিয়ে ব্লগ তৈরি করতে হোস্টিং ও ডোমেইনের প্রয়োজন। তাই একে স্ব-হোস্টেল ওয়ার্ডপ্রেস বলে। WordPress.org তে আপনার ব্লগের ফুল কন্টল থাকবে আপনার হাতে। যেকোনো থিম / প্লাগইন আপলোড করতে পারবেন। ইচ্ছা মত কাস্টমাইজিং করতে পারবেন। যে সব কারণে WP.org পছন্দ করবেন, নিম্নে সুবিধাগুলো দেখে নিন: ১। এটা ফ্রি ও ব্যবহার খুব সহজ। ২। ওয়েবসাইটের ও সকল ডাটার ফুল কন্টল থাকবে নিজ হাতে। ইচ্ছা মত কাস্টমাইজিং, ফ

কোথায় ব্লগিং শুরু করবেন ওয়ার্ডপ্রেস না ব্লগার থেকে (WordPress vs Blogger)

Image
ব্লগিং শুরু করতে চাচ্ছেন? কোথায় থেকে শুরু করবেন বা কোন ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করবেন, ওয়ার্ডপ্রেস না ব্লগার থেকে শুরু করবেন? এই প্রশ্ন গুলা প্রায় সব নতুন ব্লগার আছেন বা যারা ব্লগিং শুরু করতে চাচ্ছেন তাদের মনে উদয় হয়। তাই আজ আমি আপনাদের এই বিষয়ে বিস্তারিত বলতে যাচ্ছি। যাতে আপনাদের ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করা সহজ হয়। ২০২০ সালে এসে, প্রযুক্তির এই যুগে সবারই আজকাল ইমেইল, ফেসবুক একাউন্ট আছে। ফেসবুক ওয়ালে লেখালেখি করতে করতে অনেকে আজ ফেমাস একজনও। সমান ভাবেই ব্লগের সংখ্যা ও নতুন নতুন ব্লগার তৈরি হচ্ছে দিনদিন। তাই ব্লগিং করার জন্য ভাল প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন অতীব জরুরি একটা বিষয়। তা নাহলে আপনার কষ্টে গড়ে তোলা ব্লগটি সফল হবে না। ওয়ার্ডপ্রেস ও ব্লগার হচ্ছে দুটি জনপ্রিয় ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম। তাহলে দেখে নেই কোনটায় কি কি সুবিধা ও কোনটা ভাল। (বিঃদ্রঃ এই পুষ্টে WordPress.com ও Blogger তুলনা করব। তা WordPress.Org ও Blogger নয়। WordPress.com আর WordPress.org এক না।) ফ্রি ব্লগ ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ টোটালি ফ্রি এর জন্য কোনো ফি দিতে হয় না। ফ্রিতেই আজীবন ব্লগিং করতে পারবেন। ব্লগার গুগ

ওয়ালটন ৪জি ও ফ্রিন্গারপ্রিন্ট সাপুর্টেড মোবাইল (Walton Primo H6+)

Image
বর্তমানে বাংলাদেশে ওয়ালটন মোবাইলের বাজার ভাল। ওয়ালটন একের পর এক নতুন মডেলের মোবাইল হ্যান্ডসেট বাজারে ছাড়ছে। ফ্রিন্গারপ্রিং ও ৪জি সমর্থিত হ্যান্ডসেট আছে অনেক গুলা তবে আমি আজ আপনাদের সাথে ওয়ালটন এইচ ৬ প্লাস (Walton Primo H6+) ফোনটি নিয়ে আলোচনা করব। ওয়ালটন এইচ ৬ প্লাস ফোনটিতে আছে নাউগ্যাট অ্যাড্রয়েড ৭.০ ভার্সনের অপারেটিং সিস্টেম। ৪ কোর বিশিষ্ট প্রসেসর যার ডাটা প্রসেসিং স্পিড 1.3GHz। জিপিইউ Mali-T720 দ্বারা তৈরি। ৩ জিবি র‍্যাম যা দিয়ে ফোনটি বড় সাইজের এপ - গেইম সহজেই চালাতে পারবেন। এছাড়া সেট স্ট্রোরেজ ১৬ জিবি। এছাড়া ১২৪ জিবি পর্যন্ত মেমরি কার্ড লাগিয়ে চালাতে পারবেন। হাইব্রিড সিম সাপুর্ট করে। ডুয়াল সিম একই সাথে ৩জি ও ৪জি চলবে। ফোন সেটিতে ৫.৫ ইঞ্চি এইচডি আইপিএস 2.5D Curved Glass ডিসপ্লে আছে। রেজুলেশন ১২৮০ * ৭২০ পিক্সেল। কেমেরা ১৩ মেগাপিক্সেল সেল্ফির জন্য আছে ৮ মেগাপিক্সেল কেমেরা। ফোনটিতে আরও আছে ৩০০০ এমএএইচ ব্যাটারি। যার ব্যাকআপ মোটামুটি ভাল। এছাড়া ওল্যান b/g/n (Wi-Fi), ব্লুথুত V4, মাইক্রো ইউএসবি V2, ওল্যান Hotspot, OTA, OTG। বাজারে ফোনটির দাম ১১,৯৯০ টাকা মাত্র। এই দামে এই ফিউচারের

কিভাবে আপনার পছন্দের মোবাইল বাজার থেকে বেছে নিবেন

Image
মোবাইল ফোন বর্তমানে আমাদের অবসর ও বিনোদনের সাথী। তাই বাজার বা মার্কেটে যাবেন হুট করে কিনে নিয়ে আসবেন তারপর কয়েকদিন ব্যবহার করে দেখবেন যে মোবাইলটি আপনার জন্য ভাল হয়নি, যেমনটা চেয়েছিলেন তেমন টা হয় নি বা বিভিন্ন সমস্যা। এজন্য দরকার সঠিক গাইড লাইন বা কিছু অতি গুরুত্বপূর্ণ টিপস। কেননা একটি মোবাইল ফোন কয়েক দিন ব্যবহারের জন্য কিনবেন না। এটা আপনি অনেক দিন ব্যবহার করবেন, গেইম খেলবেন, ছবি দেখবেন, গান শুনবেন, ফেসবুক চালাবেন, মেসেজিং করবেন এছাড়াও অনেক কাজে ব্যবহার করবেন সেই মোবাইল ফোনটি। তাই দেখে নিন মোবাইল ক্রয় বা কিনার জন্য কি কি খেয়াল রাখবেন। ১। বাজেটঃ প্রথমে আপনার চাহিদা ও প্রয়োজন অনুযায়ী বাজেট ঠিক করতে হবে। যেমন, আপনি গেইম খেলব ও মেসেজিং করবেন। তাহলে ভাল মানে Android গেইম খেলার জন্য ২ জিবি র‍্যাম সর্বনিম্ন প্রয়োজন। বাজারে ২ জিবি র‍্যামের সিম্পনি ও ওয়াল্টন মোবাইল হ্যান্ডসেটের দাম ১০,০০০ টাকা প্রায়। এর জন্য আপনার বাজেট ১০ হাজার টাকা হতে হবে। তবে নোকিয়া, শাওমি, স্যামসাং ইত্যাদি ব্যান্ডের ২জিবি র‍্যাম ওয়ালা মোবাইল কিনতে গেলে ১২ হতে হবে বাজেট কারণ এগুলার দাম দেশি ব্যান্ড সিম্পনী ও ওয়াল্

অসাবধানতা বশত ফোন পানিতে পরেছ? এখন যা করবেন।

Image
অসাবধানতা বা হঠাৎ করেই আপনার প্রয়োজনীয মূল্যবান মোবাইল ফোনটি পানিতে পরে গেল। সাধারণ ভাবেই মহারাজ্যের চিন্তা আর সেই সাথে বিরক্তি ভর করবে আপনার উপর। কিন্তু এরপরেই নিশ্চয়ই যে চিন্তাটুকু আপনার মাথায় আসবে তা হচ্ছে ‘মেকার এর কাছে নেয়া’। তবে কিছু ব্যবস্থার মাধ্যমে অনেক ক্ষেত্রেই নিজেই পানিতে পরে যাওয়া মোবাইল কিছুটা হলেও ভালো কন্ডিশনে নিয়ে আসা যায়, অন্তত মারাত্নক ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করা যায়। চলুন, এরকম কিছু টিপস আপনাদের সাথে আজ শেয়ার করি। মনে রাখবেন, পদ্ধতি গুলো বেসিক পর্যায়ের এবং যেহে সবাই মোবাইল সার্ভিসিং-এর কাজ জানিনা তাই অন্তত এই পদ্ধতিগুলো অনুসরণের মাধ্যমে ডিভাইসটিকে সর্বোচ্চ ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে পারবেন: ১। যত দ্রুত সম্ভব আপনার ফোনটি পানি থেকে তোলার ব্যবস্থা নিন। কারণ বিভিন্ন রকম পোর্ট যেমন, হ্যান্ডস ফ্রি কিট, মাইক্রোফোনের ছোট্ট ছিদ্র, চার্জিং বা ইউএসবি ক্যাবলের পোর্ট – ইত্যাদির মাধ্যম খুব কম সময়েই অনেক পানি আপনার মোবাইল ফোনের মধ্যে প্রবেশ করত পারে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই। তাই যত দ্রুত সম্ভব আপনার মোবাইল ফোনটি পানি থেকে তুলুন এবং বন্ধ করে দিন (সুইচ অফ করুন) সাথে সাথে

বৃষ্টি থেকে ফোন বাঁচাতে ওয়াটার প্রুফ না প্রটেকশন

Image
হঠাৎ বৃষ্টি নামার পারফেক্ট সময় তো এখনই! ফোনটা কীভাবে সামলাবেন? ভেবে দেখেছেন কি? একবার বৃষ্টির কবলে পড়েছেন, তো সবকিছুর আগে বারোটা বাজবে আপনার ফোনের। বৃষ্টির কারণে সর্দি-কাশি বা জ্বর হলে যতটা না খারাপ লাগে, তার চেয়ে বেশি খারাপ লাগে যখন শখের ফোনটি পানির কবলে পড়ে। উপায় তো দুটি’ই আছে! ওয়াটারপ্রুফ ফোন কিনুন, আর নাহলে ইউজ করুন প্রোটেকশন! বর্তমান বাজারের ওয়াটারপ্রুফ কিং ফোনগুলোর লিস্ট দেখে নিন- ১। স্যামসাং Galaxy S8/S8 Plus ২। এলজি G6 ৩। সনি Xperia XZ/XZ Premium ৪। স্যামসাং Galaxy S7/S7 Edge ৫। এইচটিসি U11 ৬। আইফোন 7/7 Plus এবার আসুন দেখে নেয়া যাক ফোনগুলো কোন কোন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে সক্ষম হবে- - পানিতে পড়ে গেলে কোনো ক্ষতি হবে না। - লম্বভাবে পানিতে পড়ে গেলেও ১৫° ঘেরে পড়া পর্যন্ত কোনো ক্ষতি হবে না। - লম্বভাবে ৬০° পর্যন্ত স্প্রে হিসাবে পড়ে যেতে পারে। - বিপরীত ঘেরে যেকোনো দিক থেকে পানি ছিটিয়ে দেয়া যায়। - যেকোনো দিক থেকে নজেলের (৬.৩ মিলিমিটার) সাহায্যে ঘেরের বিপরীতে পানি প্রদর্শন করানো যায়। - যেকোনো নির্দেশনা থেকে শক্তিশালী জেটের সাহায্যে (১২.৫ মিলিমিটার নজেল